মন্টা তোমার জন্য কাঁধে









যত ভালবাসা পেয়েছি তোমার কাছ থেকে,
দুষ্টু এই মন চাই আর বেশি পেতে,
কি জানি তোমার মধ্যে কি আছে ?
মন চাই তোমাকে আরো,
বেশি করে কাছে পেতে,
ইচ্ছে করে তোমার সাথে সারাক্ষণ কথা বলতে ।






যেখানেই থাকো বন্ধু আমার, থাকো যতই দূরে.........
শুধু মনে রেখো, আছো তুমি আমার অন্তর জুড়ে.........
যত দুরেই যাও না কেন, বন্ধু আমায় ছেড়ে.........
নিজের ছায়ার মাঝেও আমাকেই খুঁজে পাবে............
বৃক্ষ যেমন শিকড় দিয়ে আঁকড়ে রাখে মাটিকে.........
... তেমনি ভাবে রেখেছি তোমায় বুকের ভিতর অন্তরে.........
হাত বাড়ালেই পাবে আমায়, তোমার খুব কাছে.........
যদি না পাও, বুঝে নিও সেদিন, আমি আর নেই এই ভুবনের মাঝে ,,





 যা নেই । যা ছিলনা । যা আমার নিজের করে পাওয়া হবেও না কোনদিন ।
তার সাধনায় জীবনের বেশীরভাগ সময় কাটিয়ে ফেলার পরই আমরা বুঝতে পারি এই চরম সত্যিটা ।
কিন্তু আমরা মানুষগুলো এতটাই অদ্ভুত, এতটাই বেপরোয়া যে এই সত্যিটা জানার পরও আমরা হাল ছেড়ে দেই না বরং এতে আমাদের পাওয়ার চাহিদাটা আরও তীব্র হয়ে ওঠে । আমরা মানুষেরা সবসময়ই যা অলঙ্ঘনীয়,
যা অপরাজেয়, যা অধরা তাকে ধরতেই, তাকে জয় করতেই আমাদের সমস্ত সময়, সমস্ত শ্রম, সমস্ত মেধা ও সমস্ত চেষ্টা নিয়োগ করি । যা আমরা সহজে পেয়ে যাই তা আমরা চাই না । যা কোনদিন পাবার নয় তার সাধনায় কেটে যায় এই সাধের মানব জন্ম । আসলে এজন্যই আমরা মানুষ ।
আমরা মানুষেরা জীবকুল শ্রেষ্ঠ









একদিন আমি তোমাকে ভালবেসেছিলাম ।
শুধু তোমাকে আর বৃষ্টিকে ।
কিন্তু আমার বৃষ্টিস্নাত একান্ত ক্ষণগুলোতে
আমি কখনো তোমাকে পাইনি ।
আমার স্বপ্ন বোনা সেই সব মুহূর্ত গুলোতে
 তুমি আমাকে অম্ল অপেক্ষার ঝুল
 বারান্দায় বসিয়ে রেখেছ নিছক অবহেলায় ।
একসময় তুমি হাসিমুখে বেরিয়ে
আসবে বৃষ্টির পর্দা সরিয়ে ।
হাতে থাকবে ফুলের গুচ্ছ,
 চোখের দ্দৃষ্টিতে ক্ষমা ।
সবকিছু কিন্তু আগের মতো হবে না ।
কারন আমি এখন বৃষ্টিকে
 ভালবাসতে শিখেছি ।
ঝড়তে থাকা জলকণা গুলোর
সমস্টিকে তুমি বৃষ্টি বল ।
আমি এইসব জলকণা গুলোকে
আলাদা করে চিনতে শিখেছি ।
আমি জেনেছি ভালবাসা
বড়ো শর্ত সাপেক্ষ
রঙ্গিন স্বপ্নের মতো বড়ো ঠুনকো ..





 সব চেয়ে বেশী যাকে ভালোবাসি,
সবচেয়ে বেশী ঘৃণা করি তাকেই ।
আমার ভালোবাসার কুসুম পাত্রে
যে জন ঢালিছে ছলনার নীল বিষ ।
এ সেই জন যাকে আমি ভালবেশে
 সপে দিয়েছিলাম নিজেকে ।
বিনিময়ে সে আমাকে দিল
অবিশ্বাসের কটু গন্ধময় এক বিষাক্ত জীবন ।
একদা আমার পুরো পৃথিবী বলতে
ছিল যে জন আজ তাকেই
আমি সবচেয়ে বেশী ঘৃণা করি
তাকেই সব চেয়ে বেশী ভালোবাসি আজও ।
 একদিন ভালবেসেছিলাম
শুধুই তোমাকে ।
আমার মুগ্ধতার শুরু
আর শেষে ছিলে শুধুই তুমি ।
হয়তো খুব সাধারন ছিলাম
আমি তাই তুমি আমাকে
তোমার খেলার সাথী করলে না,
তোমার মুগ্ধতা ছিল
আকাশের বিশালতায়
তাই সবসমায় চাইতে আকাশ ছুতে।
আর মাটি হয়ে তাই শুধু বারবার
তোমার পদদলিত হতাম আমি,
যতবার তুমি আকাশে উড়াল দিতে চেয়েছ
ডানা ভেঙ্গে ফিরে এসেছ আমারই বুকে ।
বিপদের বন্ধু বলে কোনদিন
স্বীকৃতি জোঠেনি আমার কেবলি
 তোমার ব্যর্থতার দায় নিতে হয়েছে বারবার ।
আজ তুমি খেলার সাথী
বদলাতে বদলাতে ক্লান্ত ।
তুমি আজ এবার এসেছ আমার দুয়ারে,
তোমার শরীরে আজ বহু নখের
আচরের কালশিটে দাগ,
চোখে অনেক না ঘুমানো রাতের ক্লান্তি।
আমি মাটি তাই তোমাকে
আশ্রয় আমাকে দিতেই হবে ।
কিন্তু তুমি হয়তো জাননা



হয়তো ঠিকই বাসবে ভালো কিন্তু
সেদিন আমি তোমার পাশে রইব না,
শান্ত হয়ে গভীর ঘুমে জরিয়ে যাবো
আর কখনো ভুল করেও জাগবো না।
ভালোবাসার অজুহাতে আর কোনদিন
তোমায় আমি আমার কাছে ডাকবো না,
নাম না জানা অচিন দেশে
হারিয়ে যাব আর কোন দিন ফিরব না ।
আর কোনোদিন চলার পথে


আগের মতো আমায় তুমি আর দেখবে না ।

 গোধূলি বেলার আকাশ
তুলেছে আলোর জোয়ার,
নীলাকাশ ছুয়ে আজ
খুলেছে হৃদয় দৃয়ার।
একঝাক বুনো হাস
ফিরে গেছে নীড়ে, সাথী তার
সাথে হারায় অজানার প্রান্তরে ।
আমার হৃদয় আজ খুজে
ফিরে হারানো সুখ।
কল্পনায় জমা হয়
স্মৃতির সংসার।
দুরে দেখ মাথা তুলে
দাড়িয়ে সনাতন সময়।
যে সময় বয়ে চলে নিরবে
ডাকে হাত ঘড়ি।
নদীর স্বচ্ছ জলে
দেখি আমার বেদনার্ত মুখ,
তুমি নেই বলে আমি
একা হয়তো এতেই আমার সুখ!!









Share on Google Plus

About Zobayer Ahmmed

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
    Blogger Comment

0 comments:

Post a Comment